ব্যবস্থাপনা পরিচালক,
পেন্টাগন গ্রুপ
ব্যবসা শুরুর কাল: ১৯৯৯ সালের শেষের দিকে প্রায় ২৪ বছর+
১৯৯৯ সালে ছাত্রাবস্থায় দেশীয় পণ্য বিদেশে রপ্তানির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমার ব্যবসায়ীক পদচারণা শুরু হয়। এর পরবর্তীতে...
১৯৯৯ সালে ছাত্রাবস্থায় দেশীয় পণ্য বিদেশে রপ্তানির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমার ব্যবসায়ীক পদচারণা শুরু হয়। এর পরবর্তীতে আমদানি শুরু করি। আমদানিকৃত পণ্য দেশব্যাপী বিপনন করার প্রয়োজনে গঠন করি নিজস্ব সেলস নেটওয়ার্ক। বর্তমানে ৭৫০ জন বিক্রয় প্রতিনিধি এবং ২৫০টির বেশি ডিলারের মাধ্যমে নিজস্ব সেলস নেটওয়ার্ক পরিচালনা করে আসছি। সেই সাথে ভোক্তাদের সরাসরি সেবা দেবার উদ্দেশ্যে ২০১২ সাল থেকে ই-কমার্সের মাধ্যমে সেবা দেয়া শুরু করি, যা চলমান। ২০১৮ সালে স্বদেশী পণ্য উৎপাদন, বিপনন ও রপ্তানির উদ্দেশ্যে ফ্যাক্টরি স্থাপন করি। বর্তমানে এক ডজনের অধিক দেশি/বিদেশী প্রতিষ্ঠান কে "চুক্তিভিত্তিক উৎপাদন" বা "কন্ট্রাক্ট ম্যানুফাকচারিং" এর মাধ্যমের সেবা দিয়ে আসছি এবং তাদের ব্র্যান্ডের পণ্য রপ্তানি এবং ই-কমার্সের মাধ্যমের বিক্রয় সহযোগিতা করে আসছি। সেই সাথে নিজস্ব ব্র্যান্ডের পণ্য উৎপাদন, রপ্তানি করছি এবং ক্রস বর্ডার ই-কমার্স প্রক্রিয়া প্রায় দ্বারপ্রান্তে। এছাড়াও বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ক্রস বর্ডার ই-কমার্স এর মাধ্যমে হিন্দী সিনেমা আমদানি এবং বাংলা সিনেমা রপ্তানি করে স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশে এক অনন্য মাইলফলক স্থাপন করি। বিভিন্ন ট্রেড বডি এবং সামাজিক সংগঠনের সাথে আমার কাজ করার অভিজ্ঞতা দীর্ঘদিনের। এই ওয়েবসাইটটি স্ক্রলডাউন করতে থাকলে আরো কিছু তথ্য দিতে পারবো বলে আশা করছি এবং সাথে থাকবে আমার নির্বাচনী ইশতেহার।
পরিচালক, বাংলাদেশ থাই চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি।
পরিচালক হিসেবে দ্বায়িত্ব নেবার পর সবচেয়ে বড় সফলতা বাংলাদেশ এবং থাইল্যান্ডের মাঝে FTA (Free Trade Agreement) এর সমঝোতা স্বারক সাক্ষরে বাংলাদেশের পক্ষে সরকারের সহযোগী হিসেবে কাজ করা। প্রস্তুতি হিসেবে নভেম্বর-ডিসেম্বরে (২০২৩) FBCCI, DCCI, BCI & JCI এর ৫২ জন ব্যবসায়ী প্রতিনিধি নিয়ে থাইল্যান্ড সরকারের সাথে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা এবং পরবর্তীতে এপ্রিল ২০২৪ থাইল্যান্ডের গভর্নমেন্ট হাউসে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হয়। তাদের উপস্থিতিতে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারে পাঁচটি নথি সই হয়। এর মধ্যে একটি হল ২০২৪ সালের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির (এফটিএ) আলোচনা শুরুর জন্য ‘লেটার অব ইনটেন্ট’ বা অভিপ্রায় পত্র।
এছাড়াও বিদেশী বিনিয়োগে দেশে শিল্প স্থাপনের জন্য মাননীয় শিল্প মন্ত্রীর সাথে সাক্ষাতের মাধ্যমে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সাথে যোগসূত্র স্থাপন করি।
এই বছর জুলাই মাসের ১০ থেকে ১৩ তারিখ হোটেল সোনারগাঁও এ সিঙ্গেল কান্ট্রি এক্সিবিশন করি।
উদ্যোক্তাদের নিয়ে বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত ট্রেড ক্লাব Entrepreneurs Club of Bangladesh Limited এর একজন ফাউন্ডার মেম্বার এবং সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এর দ্বায়িত্ব পালন করছি। বর্তমানে প্রায় ১০০০ নিবন্ধিত উদ্যোক্তা এবং ৬৫০০০০ সোশ্যাল সদস্যদের সমন্বয়ে এই ক্লাবে উদ্যোক্তাদের সরাসরি ব্যবসায়ীক সহযোগিতা, নেটওয়ার্রকিং, মেন্টরিং, ফান্ডিং, নতুন পণ্য উৎপাদন এবং উৎপাদিত পণ্য ই-কমার্স, এফ কমার্স, জেনারেল ট্রেড এবং মডার্ণ ট্রেড এর মাধ্যমে সারাদেশে এবং বিদেশে ছড়িয়ে দেবার জন্য সব ধরনের সহযোগিতা করা হয়।
ক্লাবের নারী উদ্যোক্তাদের সহযোগিতায় ইতিমধ্যে “ভিন্নতা” নামের একটি স্বদেশী ব্র্যান্ড এর যাত্রা শুরু করেছি।
সামাজিক সংগঠন ইয়ুথ গ্লোবাল ফাউন্ডেশনের জেনারেল সেক্রেটারি হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করছি। জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন গোল (Sustainable Development Goal) এর SDG 4, 5, 8, 9, 13 & 17 নাম্বার নিয়ে আমরা কাজ করছি। সম্পুর্ন নন-প্রফিট এই সংস্থার দেশে বিদেশে ৮ টি শাখা রয়েছে। শুধুমাত্র ফাউন্ডারদের আর্থিক সহযোগিতায় এই সংগঠন টি পরিচালিত হয়। বাহির থেকে কোন প্রকার আর্থিক অথবা অন্যান্য সহযোগিতা গ্রহন করা হয় না।
বাংলাদেশ সরকারের কারিগরী শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ইয়ুথ স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইন্সটিটিউট ট্রাস্ট এর একজন ট্রাস্টি মেম্বার। একটি দক্ষ জনবল তৈরির উদ্দেশ্যে এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ই-কমার্স বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছি। এই প্রতিষ্ঠান থেকে সফলভাবে ট্রেনিং নিয়ে শিক্ষার্থীর নিজস্ব ই-কমার্স ব্যবসা পরিচালনা করছেন এবং ইন্ডাস্ট্রিতে বিভিন্ন পদের চাকুরীতে যুক্ত হয়েছেন, হচ্ছেন।
আমি অন্তু করিম ( মো: খায়রুল করিম অন্তু ), দীর্ঘ প্রায় ২৪ বছর ধরে উদ্যোক্তা হিসাবে কাজ করে যাচ্ছি। বাংলাদেশে ই-কমার্স এর মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রসার যেভাবে...
আমি অন্তু করিম ( মো: খায়রুল করিম অন্তু ), দীর্ঘ প্রায় ২৪ বছর ধরে উদ্যোক্তা হিসাবে কাজ করে যাচ্ছি। বাংলাদেশে ই-কমার্স এর মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রসার যেভাবে ঘটবে বলে আশা করেছিলাম সেইভাবে হয়তো অগ্রসর হয় নাই। এর অন্যতম একটি কারণ আমার কাছে মনে হয়েছে আমরা সরকার, ইন্ডাস্ট্রি এবং মেম্বার্সদের এক ভালোবাসর বন্ধনে আবদ্ধ করতে পারি নাই এবং সাথে আছে কিছু পলিসি ও ইকোসিস্টেমগত সমস্যা।
আমি অতি ক্ষুদ্র একজন উদ্যোক্তা, আমি এইবার আসন্ন ই-ক্যাব নির্বাচনে আপনাদের পক্ষে কাজ করার প্রত্যয় নিয়ে ই- ক্যাবকে মেম্বারবান্ধব, নেটওয়ার্কিংবান্ধব ও ভালোবাসার কেন্দ্রে পরিনত করে ই- কমার্স ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করে যেতে চাই।
একটি বার আমার উপর বিশ্বাস করে আস্থা রাখতে পারেন।
আমাকে সব সময় আগের মতোই পাশে পাবেন
যেকোন সময়, যেকোন পরিস্থিতিতে
আপনার পরিবার ও আপনার ব্যবসার মঙ্গল কামনা থাকলো।
✅ ১টি হটলাইন সার্ভিস চালু করবো যা ২৪ ঘন্টা সকল ই কমার্স মেম্বারদের ইনফরমেশন সহায়তা দেবে।
✅ ২টি মেম্বার্স সালিশি কেন্দ্র করা হবে (ঢাকার বাইরে) এবং সরকারের সাথে আগামী বাজেটের আগে সাধারণ মেম্বারদের সাথে সরকারের প্রতিনিধিগণ সহ ২টি মতবিনিময় সভা করবো।
✅ ৩ টি নেটওয়ার্কিং মেলার আয়োজন করবো।
(ক্রস বর্ডার, কুরিয়ার সার্ভিস কোম্পানি, পেমেন্ট গেটওয়ে কোম্পানির গুলোর সাথে)
✅ ৪টি কোম্পানিকে আন্তর্জার্তিক (মালেয়শিয়া, সিঙ্গাপুর থাইল্যান্ড বা দুবাই) বাজারে অন্তর্ভুক্ত করবো।
✅ ৫টি ই-ক্যাব সহায়তা অফিস (ঢাকার বাইরে আলোচনা সাপেক্ষে ) চালু করবো।
✅ ৬টি ইন্ডাস্ট্রি বেইসড এবং সফট স্কিল বেইসড ফ্রি ট্রেনিং এর আয়োজন করবো।
✅ ৭টি কোম্পানিকে সিড/ গ্রোথ ফান্ডিং/ ইনভেস্টমেন্ট দিবো।
✅ ৮টি মতবিনিময় সভা করবো ইসির এবং সাধারণ মেম্বারদের সাথে যেখানে এসোসিয়েশনের সাথে মেম্বার্সদের দুরত্ব থাকবে না।
✅ ৯ টি এলাকা ভিত্তিক মিটআপ করবো , যা ই-ক্যাবের ব্র্যান্ডিংয়ে ও নিজেদের মধ্যে নেটওয়ার্কিং এ সাহায্য করবে।
✅ ১০টি ট্রেনিং এর মাধ্যমে ১০০০ জন ইয়োথকে দক্ষ করে তুলবো যাতে ই- ক্যাব মেম্বারগন দক্ষ ই- কমার্স কর্মী পায়।
আমি যে কমিটমেন্টগুলো করেছি সেটা একান্তই আমার এবং আমি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এই সকল ইশতেহার আমি নিজ উদ্যোগে পালন করবো যদি এসোসিয়েশন বা সরকারের সাহায্য নাও পাই।
Powerd By YGF Digital
(B2C) বিগত ১৬ বছর যাবৎ বিশ্বখ্যাত শিশুপণ্য ব্যান্ড কোদোমো’র একমাত্র অনুমোদিত পরিবেশক ও আমদানিকারক হিসেবে ২০১২ সাল থেকে ই-কমার্সের মাধ্যমে সরাসরি গ্রাহকদের পণ্য সেবা দেয়া শুরু করি। এছাড়াও বাংলাদেশের প্রায় সকল শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস, অনলাইন শপ, ই-শপ, ই-স্টোর, এফ কমার্সের সাথে যৌথভাবে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এই পণ্যের সেবা দিয়ে আসছি।
(B2B) কোভিড পরবর্তী সময়ে সারাদেশে প্রসাধনী পণ্য ব্যবসায়ীদের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে বাংলাদেশের প্রসাধনী পণ্য’র প্রান কেন্দ্র ঢাকার মৌলভীবাজারে সাপ্লাই আউটলেট স্থাপনের মাধ্যমে তৈরি করি।
paikarilimited.com. উদ্ভোধনের পর থেকে আজ পর্যন্ত এই ই-কমার্সের মাধ্যমে ছোট বড় মিলিয়ে প্রায় ১০ হাজার ব্যবসায়ীকে সেবা দিয়েছি।
ক্রস বর্ডার ই-কমার্স অভিজ্ঞতা (১): বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ই-কমার্সের মাধ্যমে DCP সিস্টেমে বলিউডের সুপার ডুপার হিট হিন্দি সিনেমাগুলো (পাঠান, জাওয়ান, এনিমেল, মানুষ, ডাংকি) দেশে প্রদর্শিন করি এবং ঠিক একইভাবে বাংলাদেশ থেকে রপ্তানিকৃত সিনেমাগুলো (নবাব এল এল বি, মেঘের কপাট, সাইকো, পাংকু জামাই, জয় বাংলা) প্রদর্শন করা হয়।। যা সারা দেশে ব্যাপক সাড়া ফেলে।
ক্রস বর্ডার ই-কমার্স অভিজ্ঞতা (২): বাংলাদেশের উৎপাদিত পণ্য রপ্তানির মাধ্যমে ই-কমার্সের সহায়তায় নিজস্ব অফিস এবং ওয়্যারহাউজ থেকে B2B সেবার উদ্দেশ্যে ইতোমধ্যে ব্যাংকক এবং দুবাইতে অফিস এবং ওয়্যারহাউজ স্থাপন করা হয়েছে। এই প্রকল্পর সফলতার মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে উৎপাদিত পণ্যের রপ্তানি বাজার বহু অংশে বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করি। এই প্রক্রিয়া চলমান থাকবে।
ই-কমার্সের সহায়ক হিসেবে YGF Digital যাত্রা শুরু করে। একটি কমপ্লিট ডিজিটাল এজেন্সী হিসেবে ওয়েবসাইট/এপপ্স/সফটওয়্যার/লোগো/প্যাকেজিং ডিজাইন/ এফ কমার্সে বিউটিফিকেশন/ ডিজিটাল ম্যানেজার/ প্রফেশনাল বিজ্ঞাপন চিত্র তৈরি এবং প্রচারণার সকল কাজ করে থাকি।
২৪ বছরের বেশি সময় ধরে সারাদেশে জেনারেল ট্রেড এবং মডার্ণ ট্রেড-এ পরিবেশক হিসেবে সরাসরি কাজ করছি। প্রায় ৭৫০ জন বিক্রয় কর্মীর কঠোর পরিশ্রমে সারাদেশে ২৫০টি ডিলার পয়েন্ট থেকে প্রায় সাড়ে ৮ কোটি শিশুদের সুস্বাস্থ্যের সেবায় প্রসাধনী পণ্য সরবরাহ করে আসছি। যা আপনার বাড়ির পাশের দোকানে গেলেই খুঁজে পাবেন।
“আমরা আপনার ব্র্যান্ডে পণ্য তৈরি করে থাকি”
২০১৮ সালে স্বদেশী পণ্য উৎপাদন, বিপনন ও রপ্তানির উদ্দেশ্যে ফ্যাক্টরি স্থাপন করি। বর্তমানে প্রায় ডজন খানেক দেশি/বিদেশী প্রতিষ্ঠান কে “চুক্তিভিত্তিক উৎপাদন” বা “কন্ট্রাক্ট ম্যানুফাকচারিং” এর মাধ্যমের সেবা দিয়ে আসছি এবং তাদের ব্র্যান্ডের পণ্য রপ্তানি এবং ই-কমার্সের মাধ্যমের বিক্রয় সহযোগিতা করে আসছি। সেই সাথে নিজস্ব ব্র্যান্ডের পণ্য উৎপাদন, বাজারজাত ও রপ্তানি করছি এবং ক্রস বর্ডার ই-কমার্স প্রক্রিয়া প্রায় দ্বারপ্রান্তে।
আমাদের সম্মানিত গ্রাহক ই-ক্যাবের গর্বিত সদস্য।
পেন্টাগন ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড বর্তমানে প্রসাধনী , গৃহস্থালি, স্বাস্থ্যসেবা, ক্লিনিং সহ প্রায় ৪০০ বিভিন্ন প্রকারের পণ্য তৈরিতে সক্ষম।
বিসিক শিল্প নগরীতে বি.এস.টি.আই সহ বাংলাদেশ সরকারের সকল লাইসেন্স গ্রহন করে পেন্টাগন ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড তার গ্রাহকদের সেবা দিয়ে আসছে।
ANZ Venture একটি রিয়েল এস্টেট ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি। ই-কমার্সসহ যেকোন উদ্দ্যোগের সাথে জরিত উদ্দ্যোক্তাদের সহজ শর্তে নিজস্ব আবাসন/বানিজ্যিক স্পেস তৈরি করে থাকি। বর্তমানে ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় প্রজেক্ট চলছে।